কে দোষী ?
কে দোষী ? আজ জিসানের স্কুল ছুটি। তাই তো মনটি আজকে বেশ ভালো তার।তবে এই ছুটি কোন সাপ্তাহিক ছুটি নয়! আজ আম্মুর কাছে বায়না ধরে নেওয়া ছুটি।আজ সকালে সে যখন শুনলো,তার আব্বু ফিরছে বিদেশ থেকে।তখনি তার আম্মুর আঁচল আঁকড়ে কান্না জুড়ে দিয়েছিল সে। অবশেষে শালিনী দেবী মানলো।অবশ্য না মানার উপায় ছিল না। কারণ সে যে এক মমতাময়ী মা। তাই তো ছোট্ট ছেলেটার কান্না সে বেশিখন সহ্য করতেই পারলো না। তবে সে যাই হোক,আমরা জিসানের কথায় ফিরে আসি।আজকে জিসান তার আব্বু কে সারপ্রাইজ দেবে ভেবেছে।প্রতিবার তার আব্বু তাকে সারপ্রাইজ দেয়। যতবারই আসে ততবারই দরজার আড়ালে লুকিয়ে থাকে।তারপর জিসান স্কুল থেকে ফিরলেই দরজা খোলে তার আব্বু। চমকে যায় জিসান।তাই তো আজ সে বাড়িতে থাকবে। অবশ্য তার দাদু ও দাদিমা অনেক বুঝিয়েছে,তবুও আম্মুর অনুমতি পেয়ে গেছে সে। তাছাড়া স্কুল ছুটির সুযোগ কেউ ছাড়ে নাকি! এবার জিসানের পরিবার সম্পর্কে বলি।জিসানের মায়ের বয়স ৩০।দেখতে সুন্দরী এবং দুই সন্তানের জননী।তার মধ্যে জিসান ও তার ছোট্ট বোনটি। যে এখনো মায়ের দুধ খায়।তাছাড়া বাড়িতে তার দাদু ও দাদিমা ছাড়া আর কেউ নেই। তার থাকে শহর অঞ্চলে একটি বিল্ডিংয়ের তিন তল...